মোঃ আনোয়ার হোসেন, ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি: ঠাকুরগাঁও জেলা থেকে উত্তর পশ্চিমে প্রায় ২০কিঃমি দুরে রুহিয়া। সদর উপজেলার ২২টি ইউনিয়ন মধ্যে ১নং রুহিয়া ইউনিয়ন পরিষদ থেকে শুরু হয়েছে। রুহিয়ার জনগণ এখনো একটি পাবলিক টয়লেটের জন্য অনেক ভোগান্তিক পৌহাতে হচ্ছে। রুহিয়া ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থাকলেও এখন অবদি নেই নামি দামী ডিগ্রিধারী ভালো মানের চিকিৎসক।রুহিয়া বাসির দাবী জরুরী একটি পাবলিক টয়লেট ও একজন এম.বি.বি.এস. ডা.। একজন এম.বি.বি.এস নিয়োগ থাকলেও সপ্তাহে একদিন আসে এই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, এলাকাবাসীর আস্তার ভরসা হয়ে উঠেছেন ডিপ্লোমা চিকিৎসক মোঃ আলাল হোসেন আকাশ। এলাকার দুস্থ অসহায় গরীব অসহায় মানুষদের ফ্রি চিকিৎসা সহ দেখা গিয়েছে ফ্রি ঔষধ দেন আলাল। দিন কিংবা রাত কোন রোগীর সন্ধান মিললে ছুটে যান তিনি। সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে গেলে গ্রামের সিংহভাগ মানুষ ভীত হয়ে মারা যেতে পারত। করোনা চলাকালীন সময়ে চেম্বারে নির্ভয় এলাকার মানুষের সেবা দিয়েছেন তিনি। প্রয়োজনে বিনা ফিতে বাড়িতে গিয়েও চিকিৎসা প্রধান করেন। গ্রাম বাংলায় এ রকম হাজার হাজার মানুষ ডিপ্লোমা চিকিৎসকের সেবা নিয়ে সুস্থ হন। দেশের আনাচে – কানাচে আছে পল্লী চিকিৎসকগণ। তারা দেশের দুস্থ অসহায় মানুষকে কাছ থেকে সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। ২০১৯-২০২০ সালে করোনা কালীন সময়ে সরকারি নিষেধাজ্ঞা থাকলেও তারা কাছ থেকে সেবা দিয়েছেন। ডিপ্লোমা চিকিৎসক মো: আলাল হোসেন আকাশ, গ্রাম থেকে গ্রাম খেটে খাওয়া মানুষজনের অসহায় মুহূর্তে যেন সাহায্যের আলোকবর্তিকা নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকে এই ডিপ্লোমা চিকিৎসক। তিনি বলেন আমি এলাকার মানুষের একজন সেবক হয়ে সেবা দিতে চাই, আমার আইডোল (আর এম ও) ডাঃ মোঃ রাকিবুল আলম (চয়ন) স্যার তিনি আমার চিকিৎসা বিষয়ে জ্ঞান না দিলে মানুষকে এ রকম পরামর্শ সেবা দিতে পারতাম না। এলাকার মানুষের দোয়া নেয়ার জন্যই মূলত এই মানবধর্মী সেবায় আত্মনিয়োগ করেছেন।